1. admin@www.gsnnews24.com : admin : সাহিত্য বিভাগ
শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ১০:১০ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
গ্রেনেড-মাইন-মর্টারশেলের বিস্ফোরণে কাঁপল কিশোরগঞ্জের দুই গ্রাম প্রকাশিত সংবাদ প্রসঙ্গে আচারগাঁও মাদ্রাসার অধ্যক্ষের বক্তব্য নান্দাইলের ইতিহাসে মন্ত্রীর প্রথম গনশুনানী উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে সবাই মিলেমিশে কাজ করুন- পরিকল্পনামন্ত্রী নান্দাইলের উন্নয়নে কর্মকর্তাদের সততা ও দক্ষতার সাথে দায়িত্ব পালনের আহবান জানিয়েছেন পরিকল্পনামন্ত্রী নান্দাইল ট্রেজারী অফিসের অবসরপ্রাপ্ত অডিটর মোঃ হারুন অর রশিদ আকন্দের দাফন সম্পন্ন চিকিৎসার জন্য পরিকল্পনা মন্ত্রীর ৫০ হাজার টাকার চেক পেলেন রুবিনা জমি জরিপ নিয়ে নতুন নির্দেশনা ভূমিমন্ত্রীর এফডিসিতে সাংবাদিকদের ওপর হঠাৎ হামলা মহাসড়কের পাশে মৃত হাতি, মাথায় ক্ষত চিহ্ন, উঠিয়ে নেয়া হয়েছে দাঁত শুধু হাসো- কবি মোঃ আবদুল মালেক

জাতীয়

শিরোনাম

নান্দাইলে ১০টাকা কেজি চালের ডিলারদের পোয়াবারো ॥ ৩০কেজির বস্তা সহ চাল পাচ্ছেনা গ্রহিতারা

  • Update Time : বুধবার, ২৫ মার্চ, ২০২০
  • ৪২৮ Time View

 

স্টাফ রিপোর্টার: করোনা ভাইরাস নিয়ে যখন প্রশাসন সহ সর্বমহল আতঙ্কে এবং করোনা ভাইরাসের সংক্রমন রোধ নিয়ে ব্যস্ততা সময় পার করছে, তখনই হতদরিদ্রদের জন্য খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির ১০ টাকা কেজি চালের ডিলারদের যেন পোয়াবারো হয়েগেছে। “শেখ হাসিনার বাংলাদেশ, ক্ষুধা হবে নিরুদ্দেশ” স্লোগানের নির্ধারিত ব্যানার না টানিয়ে সরকারী খাদ্য গুদামজাতকৃত নির্দিষ্ট পরিমাণ ৩০ কেজি চালের বস্তা প্রতি গ্রহিতাকে না দিয়ে বস্তা খুলে ঢেলে পরিমাণে কম দেওয়া হচ্ছে বলে গুরুতর অভিযোগ পাওয়া গেছে। এতে করে ভিজিডির প্রতি কার্ডধারী ১০ টাকা কেজি মুল্যের নির্ধারিত ৩০ কেজি চাল ক্রয় করতে গিয়ে পরিমাণে ২/৩ কেজি কম পাচ্ছে। এ নিয়ে কার্ডধারীদের মাঝে নানা ধরনের প্রশ্ন উঠছে। উপজেলা খাদ্য বিভাগ সূত্রে জানা যায়, চলতি মার্চ মাস থেকে নান্দাইল উপজেলায় খাদ্যবান্ধব কর্মসূচি শুরু হয়েছে। সদরের খাদ্যগুদাম থেকে ৩০ কেজি পরিমাণের প্যাকেটকৃত চালের বস্তা সংগ্রহ করে নিয়ে যান ডিলাররা। মঙ্গলবার এ ধরনের দৃশ্য দেখা যায় ময়মনসিংহের নান্দাইলের বেশ কয়েকটি ইউনিয়নে। খাদ্য বিভাগের বস্তা খুলে রেখে বালতি দিয়ে ওজন মেপে চাল বিক্রি করা হচ্ছে। মাপার কৌশলে ক্রেতাদের দু-তিনকেজি চাল ওজনে কম পড়েছে। এ সময় চাল নিতে আসা বেশ কয়েকজন বয়স্ক ক্রেতার সাথে কথা হয়। ক্রেতারা সকলেই প্লাস্টিকের বস্তা সাথে করে নিয়ে এসেছেন আবার কেউবা খালি হাতে। ডিলারদের দোকানে কোনো তদারক কর্মকর্তা (টেগ অফিসার) পাওয়া যায়নি। এ সব খবর পেয়ে তড়িঘড়ি সরেজমিনে যান উপজেলা খাদ্য কর্মকর্তা শেখ আবু হাসান সারোয়ার। তিনি বেশ কয়েকটি স্থানে গিয়ে বস্তা খোলে চাল দেওয়ার সত্যতা পান। পরে তিনি জানান, ফের এ ঘটনা ঘটলে ডিলারশিপ বাতিলের সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। উপজেলা নির্বাহী অফিসার মুহাম্মদ আব্দুর রহিম সুজন জানান, বিষয়টি তার নজরে এসেছে। তিনি প্রতিটি চালের ডিলারের দোকানে বাধ্যতামূলকভাবে ট্যাগ অফিসারদের উপস্থিত থাকার নির্দেশ দিয়েছেন। অন্যথায় মাস্টার রোলে স্বাক্ষর না করার জন্য বলে দিয়েছেন।

জিএসএন- এস/এফ

Spread the love

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
© All rights reserved © 2024
Theme Customized By BreakingNews