মানিকগঞ্জের হরিরামপুর উপজেলার পদ্মাবতী রামকৃষ্ণপুর ইউনিয়ন পরিষদ সংলগ্ন ভাঙ্গন কবলিত বাহাদুরপুরের পদ্মা নদীতে স্থানীয় ইউপি সদস্য মো:লাল মিয়া ইদানীং বেশ কয়েক মাস ধরে প্রতিদিন নিয়মিত(৫০)টাকা করে চাদা উত্তলন করে বলে জানিয়েছেন স্থানীয় ট্রলার এর (মাঝি) ও অত্র এলাকার স্থানীয় বাসিন্দারা।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা গেছে, রামকৃষ্ণপুর ইউপির ২ নং ওয়ার্ড সদস্য মো:লাল মিয়া সহ বেশ কিছু অসাধু লোক এর সাথে পরক্ষভাবে জড়িত আছে। ঘটনাটি তদারকি করতে গিয়ে ওয়ার্ড সদস্য মো লাল মিয়াকে বাড়িতে না পাওয়া গেলে একাধিক বার মোঠফোনে যোগাযোগ করে তাকে ফোনে পাওয়া যায়নি।স্থানীয়রা আরো জানা গেছে, সে একজন মাটি খেকো,বিভিন্ন সময় কৃষি জমির মাটি কেটে বিক্রি করাসহ সমাজের নানা অন্যায় কাজের সাথে লিপ্ত ও ছিলো।
এ বিষয়ে রামকৃষ্ণপুর ইউপির চেয়ারম্যান বীরমুক্তিযোদ্ধা মো কামাল হোসেন বলেন, বিষয় সম্পর্কে আমি অবজ্ঞত নেই। তবে অন্যায় যেই করুক না কেন তা প্রমাণিত হলে আইন তার যথাযথ ব্যস্থা নিবে।বিষটি নিয়ে হরিরামপুর উপজেলা আওয়ামী যুবলীগ এর আহ্বায়ক আমিনুর রহমান চৌধুরী মিল্টন সাংবাদিকদের জানায়, মো:লাল মিয়ার বিরুদ্ধে এর আগেও অনেক অস্যত কাজের কথা জেনেছি, ঘটনার যদি সত্যতা প্রমাণিত হয়,তাহলে দলীয় সিদ্ধান্ত মোতাবেক তাকে বহিষ্কার করা হবে। এ ঘটনাটি সম্পর্কে হরিরামপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সুমন কুমার আদিত্য সাংবাদিকদের জানায়,এটা সম্পূর্ন নৌ পুলিশের অধীনে, তার পরও কিছুটা যেহুতো আমার থানার আওতাধীনস্থ ঘটনা, সেহুতো ঘটনার সততার যাচাই করে যথাযথ পদক্ষেপ নেওয়ার চেষ্টা করবো।