স্বপ্নদ্রষ্টা নুরুল ইসলামের মিল-কারখানা, যমুনা ফিউচার পার্ক, যমুনা টেলিভিশন ও যুগান্তরের সব কর্মকর্তা-কর্মচারী এক পরিবার। আমরা একসঙ্গে কাজ করে যমুনা গ্রুপকে এগিয়ে নিয়ে যাব। শিল্পপতি ও বীর মুক্তিযোদ্ধা নুরুল ইসলামের অসমাপ্ত স্বপ্নপূরণে এগিয়ে যাব।
যমুনা গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান নুরুল ইসলামের প্রথম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে ম্যুরাল উন্মোচন শেষে এ কথা বলেন যমুনা গ্রুপের চেয়ারম্যান, সাবেক মহিলা ও শিশু বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী এবং যুগান্তরের প্রকাশক অ্যাডভোকেট সালমা ইসলাম এমপি।
মঙ্গলবার বেলা সাড়ে ১১টায় যুগান্তর কার্যালয়ে বীর মুক্তিযোদ্ধা শিল্পপতি নুরুল ইসলামের ম্যুরাল উন্মোচন করা হয়।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন- যমুনা গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক শামীম ইসলাম, যমুনা গ্রুপের পরিচালক শেখ মোহাম্মদ আবদুল ওয়াদুদ, যমুনা গ্রুপের পরিচালক মনিকা নাজনীন ইসলাম এবং যমুনা গ্রুপের পরিচালক সুমাইয়া রোজালিন ইসলাম।
ম্যুরাল উন্মোচন শেষে নুরুল ইসলামের রুহের মাগফিরাত কামনায় দোয়া ও মোনাজাত অনুষ্ঠিত হয়। মোনাজাতপর্ব শেষে অ্যাডভোকেট সালমা ইসলাম বলেন, আজ অন্য কোনো কথা বলার দিন নয়। আপনারা শুধু যমুনা গ্রুপের প্রয়াত চেয়ারম্যান ও আমার স্বামীর পরকালীন শান্তির জন্য দোয়া কামনা করবেন- এটাই আমার চাওয়া।
পরে তিনি বলেন, নুরুল ইসলাম শুধু আমার স্বামীই ছিলেন না, তিনি আমার অভিভাবক ছিলেন। বিয়ের পর শ্বশুরালয়ে আমি এমন আদরেই ছিলাম- আমার মনে হতো না যে আমি আমার বাবা-মা, ভাই-বোনদের রেখে অন্য পরিবারে এসেছি।
তিনি সবসময় আমাকে বলতেন, আমাকে কতটুকু ভালোবাসো তা নিয়ে আমি কিছু বলব না। কিন্তু আমার ভাই-বোনদের আমার চাইতেও বেশি ভালোবাসলে আমি খুশি হব। নিজের প্রতিষ্ঠানের কর্মীদের বেলায়ও পারিবারিক সেই ভাবনা-আদর্শ কাজ করত তার মাঝে।
সূত্র: যুগান্তর
Leave a Reply