শীতের রোদে পিঠ দিয়ে বসার মজাটাই আলাদা। এছাড়াও যাদের ভিটামিন ডি এর সমস্যা রয়েছে তাদের কিছুটা সময় রোদে থাকতে বলা হয়। আর শীতে যদি গায়ে রোদ লাগে তাহলে ঠান্ডা ভাবও খানিক কম লাগে। কিন্তু শীতের রোদের ঝাঁঝও মোটেই কম নয়। আর সেই রোদ কিন্তু পুড়িয়ে দিতে পারে আমাদের ত্বক। আর শীতের সানবার্ন শরীরের জন্য খুবই ক্ষতিকারক। কারণ এই সময় অনেক রকম ক্রিম, লোশন ব্যবহার করা হয়। এরপর যদি ট্যান পড়ে সেই পোড়াভাব তোলা বেশ কঠিন হয়ে যায়।
শীতে টুপি, ছাতা, সানগ্লাস ছাড়া বের হলেই মুশকিল। শীতের রোদ ভালো লাগছে ভেবে সানগ্লাস নেবেন না, এরকমটা করবেন না। কারণ এই ঋতুতে ত্বকের একটু বেশিই যত্ন নিতে হয়। রোজ সাবান মেখে গোসল, ক্রিম মাখা এসব তো করবেনই। সেই সঙ্গে বাড়ির বাইরে বের হলে লোশনের সঙ্গে সানস্ক্রিন লোশন মিশিয়ে লাগাতে ভুলবেন না।
যাদের ত্বক শুকনো প্রকৃতির, তাদের আরও সাবধানে থাকতে হবে। শুষ্ক ত্বক সূর্য রশ্মিতে আরও বেশি পুড়ে যায় । ত্বকের খুবই ক্ষতি হয়, এমনকী ত্বকের ক্যানসার পর্যন্ত হতে পারে বলে জানাচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা ।শীতে সবাই বেড়াতে যান। সময় পেলে একবেলার জন্যই অনেকে যান। আর তাই বেড়াতে গেলে সবরকম সতর্কতা নেবেন। সমুদ্রের ধারে গেলে এমনিই চামড়াতে একটা ট্যান ধরে। আর তাই শীতে সমুদ্রের পানিতে গোসল না করাই ভালো। পাহাড়ে গেলেও মুখে সানস্ক্রিন লোশন লাগাতে ভুলবেন না।
ক্লিনজিং-টোনিং এইসব ভালো করে করতে হবে। মুখ যেন সবসময় পরিষ্কার থাকে, সেই খেয়াল রাখুন। আর ত্বক যেন শুষ্ক না থাকে। তাই ত্বকে ময়শ্চারাইজার লাগান । ময়শ্চারাইজার লাগিয়ে সানস্ক্রিন লাগাতে পারেন । সানবার্ন থেকে অবশ্যই আপনার ত্বককে রক্ষা করবে । ত্বকে আর্দ্রতা বজায় রাখতে হবে ।
Leave a Reply