তপু রায়হান রাব্বি, ফুলপুর(ময়মনসিংহ)প্রতিনিধি : এলোরে এলো বছর গুরে এলো শীতের পিঠা! প্রতি বছর মনে করে দেয় শীতের নানা পিঠার নাম। কোনো মাসে যদি পিঠার নাম মনে নাও থাকে, শীতের শিসির কুওয়াসা মনে করে দেয় শীতের পিঠার নাম। যেমন কুওয়াসার পানি শিসির গাছের পাতা দিয়ে টপটপ করে পরে, তেমনি শীত এলেয় মানুষে জীবে পানি আশে পিঠা খাবে বলে! নানা রংগের বা নানা রকমের পিঠা। যেমন, ভাপা, পুলী, সর্মচার, চিতই, দুধ পোলী, দুধ চিতই, শিংঙ্গারা, বরো, ডিমপি, কলাপিঠা, রসগুটা, তিন কোনো, গুটা বা মেড়া, তেলের পিঠা, মাংস পুলি, পাতাপিঠা, চিরনিপিঠা, ফুলপিঠা, ডিমপিঠা, তিলপিঠা এবং নারকেলপিঠা,,, ইত্যাদি পিঠা। যার নাম বলতে বলতে মুখে এসে যায় পানি। মাঝে মাঝে ডোবও গিলতে হয়।
সব চেয়ে বেশি মঝা হতো গবির রাতে উঠে দুড়াচোচা বা পাতা দিয়ে আগুন ধরে রাখতাম। সকালে পাখির ডাকের সাথে সাথে বিশন কুওয়াসার মাঝে থরথর করে কেপেকেপে পিছার ডালা নিয়ে পুরতে দিতাম গরগরা আগুনে। তারপর মুখি, বেগুন ছানা, সরিষা ছানা বা মরিচ ছানা দিয়ে ফু ফু হা হা করে কাপতে কাপতে খেতাম। আবার সেই শীত এলো! কিন্তু কী আগের মত মঝা হবে ? সবাই পুুরুনো স্মৃতি হাজার ব্যাস্ততার মাঝেও সন্তনদের সামনে তুলে দরুন। কেমনে যানি সব কিছু হারিয়ে যাচ্ছে, পুরুনো স্মৃতি আগলে দরে রাখার চেষ্টা করুন ।
দোয়া করি এই শীতেও সবাই সবার বাড়িতে পিঠা উৎসবে মেতে উঠোন । শীতের পিঠা যেন প্রতিটা ঘরে ঘরে এনে দেয় পুরুনো স্মৃতি ও আন্যন্দ তাই এই সব পিঠা নিয়ে কথা বলেন তাক্ওয়া অসহায় সেবা সংস্থার প্রতিষ্ঠাতা ও পরিচালক জনাব, তপু রায়হান রাব্বি এবং কি বিভিন্ন পিঠা কি ভাবে তৈরি করতে হয় তাও প্রচার করেন গ্রামার সবার সাথে।
Leave a Reply