তবু কিছু অসাধু ব্যবসায়ী পেঁয়াজরে পাশাপাশি লবণরে কৃত্রিম ক্রাইসসি সৃষ্টি করে পুনরায় বাজারকে অস্থিতিশীল করার লক্ষ্যে গোপনে লবণ মজুদ করে গুজবরে পায়তারা করছ। সে লক্ষ্যে বাজারকে স্থিতিশীল রাখতে ময়মনসিংহের নান্দাইল উপজেলা নির্বাহী অফিসার মুহাম্মদ আব্দুর রহমি সুজন মঙ্গলবার নান্দাইল উপজলো সদর বাজার এবং বারুইগ্রাম চৌরাস্তা বাজারে অভিযান পরিচালনা করেন। নান্দাইল সদরে প্রমা ডিট্রিবিউটর, প্রমা স্টোর, কলি স্টোর, আকিব ট্রেডার্স সহ বিভিন্ন দোকানে অভিযান চালিয়ে লবনের কোন ধরনরে ক্রাইসি দেখতে পাননি বরং নান্দাইলে ট্রাক র্ভতি লবণের বস্তা আমদানী সহ বিভিন্ন পাইকারী ও খুচরা দোকানে যথেষ্ট পরিমাণ লবণরে বস্তা মজুদ পাওয়া গেছে। জানাযায়, ৬০/৬৫ কেজি খোলা লবণরে প্রতি বস্তা ৬০০ টাকা থকেে ৬৫০টাকায় পাইকারী বিক্রয় করা হব। যেখানে খুচরা বিক্রেতারা প্রতি কেজি ১৩-১৫ টাকা বিক্রি ও প্যাকটে জাত লবণরে নির্ধারিত এমআরপি মুল্য বিক্রি করতে পারবেন বলে ব্যবাসীয়দরে নিদের্শনা প্রদান করেন। পরে তিনি বারুইগ্রাম চৌরাস্তা বাজারে কাচাঁমালের আড়ৎ এবং খুচরা বাজারে পেঁয়াজ ও লবণের দাম নিয়ে মনিটরিং করেন। উপজেলা নির্বাহী অফিসার কাচাঁমালে আড়ৎদারগণকে পাইকারীভাবে পেঁয়াজের ধরন অনুযায়ী ১৪০টাকা ও ১৫০ টাকা পাইকারী বিক্রি করা সহ নিয়মিত সবধরনরে কাচাঁমালরে মুল্য তালিকা র্বোড টানানোর জন্য র্সবশষে নিদের্শ প্রদান করেন। এছাড়া সরকারী নিষিদ্ধি ঘোষিত পলথিনি বিক্রি না করার জন্য কঠোর নিদের্শনা প্রদান করেন। এসময় উপজলো নির্বাহী অফিসারের সাথে পৌর কাউন্সিলর রেজাউল করিম ভূইয়া রিপন, সিনিয়র সাংবাদিক মোহাম্মদ এনামুল হক বাবুল, এবি সিদ্দিক খসরু, শাহজাহান ফকির, মঞ্জুরুল হক মঞ্জু প্রমুখ উপস্থতি ছিলেন। উপজেলা নির্বাহী অফিসার আরো জানান, লবণরে দাম বাড়ার বষিয়টি সর্ম্পূণরূপে গুজব। নান্দাইলের বাজারগুলোতে লবণরে পর্যাপ্ত সরবরাহ ও যোগান রয়েছে। বাজারমূল্যও স্বাভাবকি রয়েছে।তবে কেউ কৃত্রিম সংকট তৈরি করে অধিক মূল্যে লবণ বিক্রয় করলে তার বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।