সোমবার উপজেলা সমবায় কর্মকর্তা রবি শংকর পাল জানান ৫ শতাধিক সমবায়ীদের নিয়ে ৪৮ তম সমবায় দিবস বর্ণাঢ্য আয়োজনের মধ্য দিয়ে পালন করা হয়েছে। ওই দিনই বাদ দেয়া সমিতির কার্যক্রমও সমবায়ীদের উদ্দেশ্যে তুলে ধরা হয়েছে। তিনি জানান, কেন্দুয়া উপজেলায় সিআইজি প্রকল্পের আওতাধীন ১০০টি এবং মৎস্য, সার্বিক গ্রাম উন্নয়ন, ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী, বহুমুখী, শ্রমিক, আশ্রয়ন, পানি ব্যবস্থাপনা কার্যক্রমের আওতায় আরো ৬০টি সমিতি সহ ১৬০টি সমিতির নিবন্ধন রয়েছে। উৎপাদনমুখী এসব সমিতিতে ৪ হাজারেরও বেশি সমবায়ী সদস্য রয়েছে। তারা কৃষি পন্য, মৎস্য চাষ, গবাদি পশু ও হাঁস মুরগি পালন করে স্বাবলম্বী হচ্ছেন। এর মধ্যে যদি কোন সমিতি সমবায় আইন অমান্য করে দাদন ব্যবসার সঙ্গে জড়িত থাকে সে ক্ষেত্রে সঠিক তথ্য প্রমান পেলে সেসব সমিতিকেও বাতিল করার পদক্ষেপ নেয়া হবে। সমবায়ই শক্তি সমবায়ই মুক্তি এ স্লোগানে উজ্জ্বিবিত হয়ে যারা সমবায় সমিতির কার্যক্রম পরিচালন করছেন তাদেরকে সরকারের পক্ষ থেকে সার্বিক ভাবে সহযোগিতা করা হচ্ছে বলে জানান উপজেলা সমবায় কর্মকর্তা। তিনি আশা প্রকাশ করে বলেন, কৃষি পন্য, মাছ চাষ, গবাদি পশু ও হাস মুরগি পালন করে সমবায়ীদের মুখে একদিন হাসি ফুটবে। তাদের কার্যক্রম সুষ্ঠু ভাবে পরিচালনা করার জন্য সার্বক্ষনিক আমরা প্রত্যেকটি সমিতিতে গিয়ে কার্যক্রম পরিদর্শন করছি।
Leave a Reply