বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক শেখ সাদি আহম্মেদকে সাথে নিয়ে প্রতিটি শ্রেণীতে ছাত্র-ছাত্রীদের উপস্থিতি বিশেষ করে প্রতিটি ছাত্র-ছাত্রীদের বিদ্যালয়ের ড্রেস পরিহিত অবস্থায় পাওয়া যায়। ছাত্র-ছাত্রীদের সাথে সামাজিক বিষয়, বাল্যবিবাহ, ইভটিজিং বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়। পরে স্বাস্থ্য সচেতনতা ও সাধারন জ্ঞান বিষয়ক বিভিন্ন প্রশ্নোত্তরে ছাত্র-ছাত্রীদের উত্তর ৭৫% পাওয়া যায়। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নাম কি ? এর উত্তর ১০০% সঠিক পাওয়া যায়। বিদ্যালয়টিতে একজন শিক্ষকের পদ শূণ্য রয়েছে। একজন শিক্ষক ডেপুটেশনে রয়েছেন। বর্তমানে ৬জন শিক্ষক কর্মরত। বর্তমান সংসদ সদস্য মো. আনোয়ারুল আবেদীন খাঁন তুহিনের মাধ্যমে অত্র বিদ্যালয়ে গেইট সহ বাউন্ডারী ওয়াল ও বহুতল বিশিষ্ট ভবন নিমার্ণ করে দেওয়া হয়েছে।বিদ্যালয়ের সামনে একটি স্ট্রিট সৌর বিদ্যুৎ লাইট প্রয়োজন। বিদ্যালয়ের ছাত্রছাত্রী সংখ্যা ১৫৬ জন তন্মধ্যে ৮৫% উপস্থিতি দেখা যায়। গ্রামীণ পরিবেশে বিদ্যালয়টির পরিবেশ খবুই সুন্দর।সহকারী শিক্ষা অফিসার আফরোজা বেগম সর্বশেষ ২০-০৮-২০১৯ বিদ্যালয়টি ভিজিট করেছেন। বিদ্যালয়টির মাঠে মাটি / বালু ভরাট করা প্রয়োজন বলে উপস্থিত শিক্ষকগন জানান। বিষয়টি নান্দাইল উপজেলা শিক্ষা অফিসারকে তাৎক্ষনিক সেল ফোনে অবহিত করা হয়।
সরকারী অর্থে বিগত অর্থবছরে আসবাবপত্র ক্রয় করা করা হয়েছে বলে প্রধান শিক্ষক জানিয়েছে। বিদ্যালয়ের পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা সহ সর্বপরি গ্রামীণ সীমান্তবর্তী এলাকায় প্রতিষ্ঠানটির মান, পাঠদান কার্যক্রম সন্তোষজনক। আমাদের এই শিক্ষা পর্যবেক্ষন সারা নান্দাইলে অব্যাহত থাকবে। যেকোন দিন যেকোন বিদ্যালয়ে আমরা হাজির হবো। এসময় আমার সাথে ছিলেন সাংবাদিক মো. মঞ্জুরুল হক মঞ্জু (মানবকন্ঠ) ও সাংবাদিক মো. রমজান আলী (দৈনিক প্রতিদিনের সংবাদ)।