নান্দাইল চপই দাখিল মাদরাসার সুপার হারুন অর রশিদ জানান, শিক্ষক গাফফার একবারে আসেননি, সেটা সঠিক নয়। মাঝেমধ্যে এসে স্বাক্ষর করে গেছেন। তাহলে মাস শেষে বেতন উত্তোলন করলেন কিভাবে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘এটা মাদরাসার অভ্যন্তরীণ বিষয়। নান্দাইল উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা অরুণ কৃষ্ণ পাল জানান, এ বিষয়ে অভিযোগ জানার পর মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তাকে পাঠানো হয়েছিল। তবে এক দিন পর ওই শিক্ষক পদত্যাগপত্র জমা দেন। এত দিন কিভাবে ওই শিক্ষকের বেতন-ভাতা উত্তোলিত হয়েছে, তা খতিয়ে দেখা হবে।
সূত্র: কালের কন্ঠ
Leave a Reply