ধর্মপাশা উপজেলা প্রশাসন, পরিবেশ অধিদপ্তরের সুনামগঞ্জ জেলা কার্যালয়, ধর্মপাশা থানা পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিসের একদল সদস্য নিয়ে এই অভিযান পরিচালনা করেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জনি রায়। অভিযানে অংশ নেন,পরিবেশ অধিদপ্তরের সুনামগঞ্জ জেলা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক মোহাইমিনুল হক,পরিদর্শক মোঃ সাইফুল ইসলাম, ধর্মপাশা থানার এস আই নিরঞ্জন পাল,ধর্মপাশা ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স স্টেশনের সহকারী ইনচার্জ দিলোয়ার হোসেন প্রমুখ।
অভিযান চলাকালে একটি অ্যাক্রেভেটর দিয়ে ইট ভাটার চিমনির একাংশ ভেঙে দেওয়া হয়। ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা জলন্ত চুলার মধ্যে পানি দিয়েছে এছাড়া ভাটার হাজার হাজার কাঁচা ইট খননযন্ত্র দিয়ে গুড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। এ অভিযান রাত পর্যন্ত পরিচালিত হয়। ইট ভাটার মালিক রেজুয়ান ইসলাম রাকীব জানিয়েছে, পরিবেশ অধিদপ্তর থেকে ইট ভাটার ছাড়পত্র নতুন করে নবায়নের জন্য যথা সময়ে আবেদন করার কারণে ইট ভাটার কাজ চালিয়েছি কিন্তু পরিবেশ অধিদপ্তর থেকে নামঞ্জুরের চিঠি পেয়ে গত সোমবার ইট ভাটার কার্যএম বন্ধ করে দিয়েছি।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জনি রায় বলেন, পরিবেশ অধিদপ্তরের ছাড়পত্র না থাকায় অবৈধভাবে ইট ভাটার কাজ পরিচালনা করার দায়ে ভ্রাম্যমান আদালতের মাধ্যমে ইটের ভাটা ভেঙে গুড়িয়ে দেওয়া হয়েছে এবং ইট ভাটার যাবতীয় কার্যক্রম বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।
Leave a Reply